Popular Video

Tips / Ticks

Monday, September 14, 2020

সারাক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করা নিয়ে কিছু কথা --

 *সারাক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করা নিয়ে কিছু কথা --

১। সারাদিন কাজ করবেন না।
২। রাতে কাজ করলে রুমে পর্যাপ্ত লাইট ব্যবহার করেন।
৩। দিনের বেলায় প্রচুর ডে লাইটে কাজ করেন।
৪। ওয়েব এ ডার্ক থিম ইউস করেন।



৫। পিসিতে ফ্লাক্স কিংবা কেয়ার ইয়র আইস ইউস করেন যা ডিস্প্লে ডিম করে রাখবে। কাজের সফটওয়ারে ছাড়া বাকি সব কিছু ডিম ডিস্প্লে তেই দেখবেন।
৬। প্রতি ঘন্টায় ৫-১০ মিনিট ব্রেক নিন।
৭। কয়েক ঘন্টায় একবার বাইরে সবুজের দিকে কিংবা ওপেন স্পেসের দিকে তাকান।
৮। আর চোখে ঝাপ্সা দেখা টা শুধু চোখের না, আপবার শরীর কিংবা ব্রেইনের প্রবলেম ও হতে পারে, তাই নিজের শরীরের যত্ন নিন
৯। কম করে হোলেও ৭ ঘন্টা ঘুমান।
১০। রেগুলার এক্সারসাইস করুন।

উল্লেখ্য, স্ক্রিন প্রটেক্টর কিংবা চশমা আপনার শরীর তথা ব্রেইন কে বাচাতে পারবে না যা অতিমাত্রায় কাজ করার কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে থাকে। :)
#collected

Thursday, September 10, 2020

*Windows Setup from HDD*

 *Windows Setup from HDD*

গ্রুপে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ পোস্ট আসে উইন্ডোজ রিলেটেড সমস্যা নিয়ে। নতুন ইউজারেরা সবচেয়ে বেশি ঝামেলায় পরেন উইন্ডোজ সেটআপ করতে গিয়ে, এমনকি অনেকে টাকার বিনিময়েও দোকান থেকে অপারেটিং সেটআপ করে নিয়ে আসেন। আর সফটওয়্যার ফেইলিওর রিলেটেড সকল সমস্যার সহজ সমাধান “ভাই উইন্ডোজ দেন” :D

.

আজ কথা বলবো ডিভিডি বা পেনড্রাইভ ছাড়া, হার্ড ড্রাইভ (HDD or SSD) থেকে কি করে অপারেটিং মানে উইন্ডোজ সেট আপ করবেন সেই প্রসেস নিয়ে। এর সুবিধা হলো, আপনি যদি BIOS সেটআপ করতে না ও জানেন তবু এই প্রসেস এ সেটআপ দিতে পারবেন। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন, চলছে এমন পিসি থেকেই এই প্রসেস এ উইন্ডোজ দেয়া যায়। উইন্ডোজ ক্রাশ করেছে বা অন হচ্ছে না, এমন পিসিতে এই প্রসেস কার্যকর না। কারণ একটা সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হবে এই প্রসেস এ সেটআপ দিতে। ভিডিওতে আমি ধাপে ধাপে প্রসেস টা দেখিয়ে দিয়েছি। আশা করছি একদম নতুন ইউজারেরাও এটা দেখে সেটআপ করতে পারবেন।

.

*যারা ভিডিও গাইডলাইন দেখে সেটআপ করতে চান তারা এই অংশ স্কিপ করে যেতে পারেন*

.

প্রথম ধাপে মাইক্রোসফট ওয়েবসাইট থেকে লেটেস্ট উইন্ডোজ টেন ISO ফাইল ডাউনলোড করতে হবে। এবার একটি ড্রাইভের সব কিছু একটি ফোল্ডার করে তার ভেতর রাখুন। এই ড্রাইভে ডাউনলোড করা উইন্ডোজ ISO ফাইলটি কপি করে রাখুন। মনে রাখবেন সরাসরি ড্রাইভটাতেই কপি করবেন। কোন ফোল্ডারে ঢোকাবেন না। এরপর Extract করুন। আমাদের প্রথম ধাপ সমাপ্ত।

.

Windows 10 ISO file Download Link: [https://www.microsoft.com/en-gb/softw...](https://www.youtube.com/redirect?q=https%3A%2F%2Fwww.microsoft.com%2Fen-gb%2Fsoftware-download%2Fwindows10&v=McuPoWAYW6E&event=video_description&redir_token=JlHQKKS24jruB71Xkg8ccGpevql8MTU5MzAxNTQ2M0AxNTkyOTI5MDYz&fbclid=IwAR25VchO9m530OCKIHHSdXQWOGKCoCpcANiD7nHK__UOgwls6UyqwtMUufQ)

.

দ্বিতীয় ধাপে Easy BCD ডাউনলোড করতে হবে।

Download Easy BCD from here [http://easybcd.findmysoft.com/download/](https://www.youtube.com/redirect?event=video_description&v=Fa_nOmlwe1A&q=http%3A%2F%2Feasybcd.findmysoft.com%2Fdownload%2F&redir_token=bhsNCQ17UkDV-HSPNFhmGukoHvV8MTU5MzA5NTIyMEAxNTkzMDA4ODIw)

.

Easy BCD ডাউনলোড হলে ইন্সটল করে ওপেন করুন। এরপর Add New Entry তে ক্লিক করে Portable/External Media এর আন্ডারে WinPE ট্যাবে ক্লিক করুন। এরপর Path এর পাশের আইকনে ক্লিক করে ডাউনলোড করা Windows ISO ফাইলটি যে ড্রাইভে রেখেছেন সেখান থেকে sources ফাইলে ঢুকে boot.wim সিলেক্ট করে Open এ ক্লিক করুন। এবার Path এর পাশের প্লাস বাটনে ক্লিক করলে একদম নিচে দেখাবে NST WinPE Image added to the boot menu successfully! ব্যাস কাজ শেষ। বুঝতে সমস্যা হলে ভিডিও দেখুন।

.

এবার পিসি রিস্টার্ট করলে সরাসরি ওপেন না হয়ে পিসি জানতে চাইবে কোন বুট অপশন থেকে উইন্ডোজ রান করাবেন। আমাদের তৈরী করা NST WinPE Image সিলেক্ট করে দিন। ব্যাস শুরু হয়ে গেল সেটআপ প্রসেস। এবার ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী উইন্ডোজ সেটআপ কমপ্লিট করুন।

.

*ভিডিও গাইডলাইন*

পূর্বশর্ত
১. ভিডিওটি আগে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে দেখবেন, যদি মনে হয় পারবেন তবেই শুরু করুন,

ভিডিওর লিংকঃ [https://youtu.be/Fa_nOmlwe1A](https://l.facebook.com/l.php?u=https%3A%2F%2Fyoutu.be%2FFa_nOmlwe1A%3Ffbclid%3DIwAR3Z5l3ZGjCr7Fru0VgQWAcBIHaozaDDHCrJvW48h-aedeFMSsuCAghi7bc&h=AT3uU8x2O_Bjib0gESAk4WEwMMQLcSWIJCHscmwcbd7UiptcD9yBADgtAwwFFHmbblg4F5b7K2_tQnVvqXk81NakuyW3HS80wvv8fd0Ovfi-tmdjsRYQE5g6rbQoq85l3mKw_0P0CudJwxhvG1hFmhkidirCgZwbyRsegFw4v7Vto7AEN_duZfWfoExFgN1tYZcC8AaIJsn1a9efRxj6EgTYsFBo4UzhKa6gvL4CacAcbPn03yFrhcIOvUTspPuXq2T1R1ODE4oF8b0DV12HT3b-bE5hthCkwwsHgn9dkFsgesOOYI_QnHOuhR5cmM0krkRo4k2LcARmqPyyaDifoBvI7ZpbT1TWOoGDro4Wwj_tLrh6qEQkywVjQRrQpyn38e_taPRXX0-5i7OZ7V_IR6_4wMPKFnkeFc5Dq8l2I25ByiQ0kfIY5gQnV0qXEDxo8mdM7y1ImOugywf9jDm9o0BC3Bb41VJHlOfOk_adQ8fja8VpPyXx-xf1ZcbYjYZPsD7wqR7Vm6GW19qzyq0UdUd9d1KDzTWDseDhS7KnoQwmDiHM-hqUdc9HRk0qQClIbFy2D99SJ4pt0blU3x42eNowP3okfNwnmw4w1aBXvneGacVUPEYXbBu2BxMs)

২. এবার ভিডিওর ডেসক্রিপশন বক্সে দেয়া লিংক থেকে iso file আর Easy BCD ডাউনলোড করে নিন,

৩. আবার ভিডিওটি দেখুন এবং ভিডিওর সাথে সফটওয়্যার মিলিয়ে সব অপশন পাচ্ছেন কিনা সেটা বুঝে নিন,

৪. কোন সমস্যায় না পরলে সেটআপ প্রসেস শুরু করুন

.

আশা করছি নতুনেরাও খুব সহজেই এবার লেটেস্ট উইন্ডোজ টেন ইন্সটল করতে পারবেন। এরপরও কোথাও বুঝতে অসুবিধা বা কোন প্রশ্ন থাকলে আমাকে কমেন্ট করুন। আমি বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করবো।

.

সো প্রযুক্তি প্রিয় বন্ধুরা সেই পর্যন্ত ভালো থাকুন আর জানতে থাকুন বিভিন্ন তথ্য।
Stay Home, Stay Safe.

~shahiL.


Friday, September 4, 2020

সফল হওয়ার 4S ফর্মুলা

 ** সফল হওয়ার 4S ফর্মুলা
প্রত্যেকেই আমরা সফল হতে চাই। সফল হওয়ার জন্য খুঁজে বেড়াই নানান পথ। কিভাবে চললে, কিভাবে গেলে সহজে সফল হওয়া যায়, সে পথই আমরা সবাই খুঁজি। কিন্তু কিভাবে কি হলে আমরা সফল হতে পারবো? এমন প্রশ্ন অনেকের মনে থাকে। এক কথায় সফল হওয়া নিয়ে অনেক থিওরী থাকলেও প্রকৌশলী ঝংকার মাহবুব মনে করেন ‘ লম্বা সময় ধরে লেগে থাকাই সফলতার আসল মন্ত্র’ আর সেই সাথে দিয়েছেন 4 S ফর্মুলা,
আসুন জেনে নেই সফল হওয়ার 4S ফর্মুলাঃ

প্রথম S হচ্ছে সময়। সফল হইতে হইলে আপনাকে সময় বের করতে হবে। আড্ডা, মাস্তি, পার্টি, পত্রিকা, টিভি, ঘুরাঘুরি, সব কমিয়ে লক্ষ্য অর্জনের পিছনে সময় দিতে হবে। প্রিমিয়ার লীগে কে কয়টা গোল করছে, গেইম অফ থ্রোনের কয়টা এপিসোড শেষ হইছে, কোন খেলায় কে কয়ডা শিরোপা জিতছে সেই হিসেব রাখতে গিয়ে নিজের সময় নষ্ট করলে, সারাজীবন অন্যের জীবনের শিরোপা গুনেই কাটাতে হবে। আপনার যেমন ২৪ ঘন্টায় একদিন হয়, সাকিব, মুশফিকেরও ২৪ ঘন্টায় এক দিন হয়। তারপরেও তারা সফল কারণ, সারাদিনের মধ্যে যতটুকু সময় পায় সেটা একটা কাজের পিছনেই লাগায়। খুবই ফোকাসড থাকে। আপনার মত চৌত্রিশটা জিনিসে ঠুসা দেয় না।

দ্বিতীয় S হচ্ছে সাহস। আপনার ভিতরে সাহসের আগুন থাকতে হবে। আপনি শুরু করলেই হোঁচট খাবেন। ব্যর্থ হবেন। একবার দুইবার না, বারবার ব্যর্থ হবেন। লোকজন নাক সিটকাবে, টিটকারি মারবে, ফ্যামিলি বাধা দিবে, গার্লফ্রেন্ড মন খারাপ করবে। তারপরেও স্বপ্নের পিছনে ছোটার সাহস রাখতে হবে। সহজ রাস্তা বাদ দিয়ে স্রোতের বিপরীতে দাঁড়ানোর বুকের পাঠা থাকতে হবে। ভুল হবে, মিসটেক হবে, ঝামেলায় পড়ে যাবেন জেনেও সাহস করে নিত্য নতুন জিনিস ট্রাই করে দেখতে হবে। সাহস করে ঝাঁপিয়ে পড়তে না পারলে, সফলতা উড়ে উড়ে আসবে না।

তৃতীয় S হচ্ছে সাধনা। একবার দুইবার খোঁচা দিয়ে দুই-একটা চার ছয় পিটানো যায় কিন্তু সেঞ্চুরি করা যায় না। সেঞ্চুরি করার জন্য বলের পর বল, ম্যাচের পর ম্যাচ সাধনা চালিয়ে যেতে হয়। শূন্য কিংবা দশ-বিশ রানে আউট হইলেও পরেরদিন প্রাকটিস করতে হয়, আবারো মাঠে নামতে হয়। এইভাবে আট দশ বছর বয়স থেকে শুরু করে দিনের পর দিন মাসের পর মাস, রোদ বৃষ্টি ঝড় উপেক্ষা করে সাধনা করতে করতে এক একজন সাকিব, নাছির, তাসকিনের জন্ম হয়। দুই একবার ব্যর্থ হয়ে, টিভি সিরিয়ালের পুরা সিজন আর বৃষ্টির দিনের ভুনা খিচুড়ি নিয়ে বসলে, অলিল-খলিল হইতে পারবেন, মাগার অনন্ত জলিল হইতে পারবেন না।

চতুর্থ S হচ্ছে, শর্ট স্টেপ। আপনি এক লাফে আসমানে উঠে যাইতে পারবেন না। কোনদিনও পারবেন না। দশতলা বিল্ডিং এর উপরে উঠতে হইলে একটা একটা করে সিঁড়ি পার হয়েই উপরে উঠতে হবে।
সো, ছোট ছোট স্টেপ বের করে, সময় নিয়ে সাহসের সাথে সাধনা করতে পারলেই, সফলতা আসবে।
[ সফল হবার 4S ফর্মূলা দিয়েছেন প্রকৌশলী ঝংকার মাহবুব, যিনি শিকাগো শহরে নিলসেন কোম্পানিতে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত আছেন।]


Thursday, September 3, 2020

#গ্রাফিক_ডিজাইনার_হতে_চান_?

ধামা-ধাম ফটোশপ নিয়ে বসে পড়লে, ফটোশপ অপারেটর হতে পারবেন, গ্রাফিক ডিজাইনার হতে পারবেন না। গ্রাফিক ডিজাইনার হতে হলে সিস্টেমেটিক্যালি ধাপে ধাপে কয়েকটা জিনিস শিখতে হবে।
,
ধাপ-১: আপনাকে একটু হলেও আঁকাআঁকি জানতে হবে। খুব ভালো আর্টিস্ট হওয়া লাগবে না। তবে একটু ঘরবাড়ি, গাছপালা,


মুখ-হাতপা কয়েকটা টান দিয়ে চট করে এঁকে ফেলতে পারতে হবে।
,
ধাপ-২: আপনাকে কালার বুঝতে হবে। কোন কালারের সাথে কোন কালার যাবে। আপনি কি কটকটে কালার দিবেন না অন্য কোন কালার দিবেন। কোন আইটেমের জন্য কোন কালার দিলে যাবে, ভালো লাগবে সেটা না বুঝতে হবে। সেজন্য Warm কালার, cool কালার, Neutral কালার, কালার হারমনি, কালার হুইল, কালার কনটেক্সট, কালার কম্বিনেশন সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। কালারের যে মুড আছে, ফিলিংস আছে, বিহেভিয়ার আছে, RGB, CMYK, hue, saturation সেগুলা মাথায় রাখতে হবে। আবার কোন কালার প্রেসে গেলে মাইর খাবে (প্রিন্ট আউট হলে নষ্ট হয়ে যাবে) কিন্তু ওয়েবসাইটে ফুটে উঠবে সেগুলা নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করতে হবে।
,
ধাপ-৩: সব ডিজাইনেই কিছু না কিছু কথা লেখা থাকে। সেই লেখাগুলোর ফন্ট কি হবে? সাইজ কেমন, কোন ফন্টের সাথে কোন ফন্ট যাবে। সেটা কি পড়া ইজিয়ার হবে। এই পুরা জিনিসটাকে বলে টাইপোগ্রাফি। ভালো ডিজাইনার হতে হলে আপনাকে টাইপগ্রাফি জানতেই হবে। কোন মাফ নাই।
,
ধাপ-৪: এর পরে আপনাকে কোন একটা সফটওয়্যার শিখতে হবে। সেটা হতে পারে photoshop বা illustrator দুইটার যেকোন একটা দিয়ে শুরু করতে পারেন। এই দুইটার মধ্যে কী পার্থক্য জানতে হবে। সেটার জন্য বাংলায় ইংরেজিতে প্রচুর টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়।
,
এদের মধ্যে একটা হচ্ছে- CC Designer
একটু একটু করে শুরু করে দিন। CC Designer নামে ইউটিউব চ্যানেলে বাংলায় কিছু টিউটোরিয়াল আছে সেগুলা দেখে ফেলুন
,
ধাপ-৫: ওভারঅল জিনিসটা কেমন হবে দেখতে। পুরা জিনিসটা এক সাথে ভালো লাগতেছে কিনা সেই জিনিসটা খেয়াল রাখতে হবে। এইটাকে বলে লেআউট কেমন হবে। অর্থাৎ কোন জিনিসটা কোথায় দিলে সেটা আগে চোখে লাগবে, গ্রাফিক ডিজাইনের উদ্দেশ্য ফুলফিল হবে আবার বেখাপ্পা লাগবে না। একটা ডিজাইনে অনেকগুলা পার্ট থাকে সেগুলা একটার সাথে আরেকটা মিল খাচ্ছে কিনা সেটাকে বলে কম্পোজিশন ঠিক আছে কিনা বুঝতে হবে।
,
ধাপ-৬: গ্রাফিক ডিজাইনের অনেকগুলা এরিয়া আছে। তার মধ্যে যেকোন একটা এরিয়াতে আপনাকে ফোকাস করতে হবে। যেমন, logo ডিজাইন, পোস্টার/ব্যানার ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, মোবাইল এপ ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন। আরো অনেক কিছু। যেকোন একটা কিছুর দিয়ে আপনাকে শুরু করতে হবে। নিজে নিজে কয়েকটা বানিয়ে ফেলতে হবে। কেউ কাজ না দিলেও আপনি ফ্রি ফ্রি কিছু মানুষের জন্য কিছু জিনিস বা কিছু কোম্পানির জন্য বানিয়ে ফেলতে পারেন। যেমন ২১ এ ফেরুয়ারির জন্য শ্রদ্ধা, স্বাধীনতা দিবসের জন্য, অথবা আপনার বন্ধুর ফেইসবুক কভার। হাবিজাবি বানিয়ে আপনার একটা ২০-২৫ টা কাজ এর একটা পোর্টফোলিও বানিয়ে ফেলতে হবে।
,
ধাপ-৭: তুমি যখন অনেকগুলা গ্রাফিক ডিজাইন করে ফেলবে (সেগুলা ফ্রি না পেইড, তা খুব বেশি মানুষ জিজ্ঞেস করবে না) তখন আপনার টার্গেট হবে গ্রাফিক ডিজাইন রিলেটেড কাজ পাওয়া। সেটা দেশে কোন চাকরি হতে পারে, কেউ অনলাইনে কাজ করে তাকে হেল্প করার জন্য হতে পারে অথবা নিজেই বিভিন্ন ফ্রীল্যানচিং সাইটে প্রোফাইল খুলে চেষ্টা করতে পারেন।
,
এইটা হচ্ছে সিরিয়াল অনুসারে ধারাবাহিকভাবে গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে গড়ে তোলা। আপনি চাইলে রিভার্স স্টাইলেও চেষ্টা করতে পারো। আগে ফটোশপ বা ইলাস্ট্রেটরের টিউটোরিয়াল দেখলেন, আলতু-ফালতু হলেও কিছু জিনিস বানিয়ে ফেললেন। তারপর একটু করে কালার থিয়োরী, টাইপোগ্রাফি, ড্রয়িং শিখলেন।
,
মেইন কথা হচ্ছে, ভালো গ্রাফিক ডিজাইনার হতে হলে, ফটোশপের বাইরেও আপনাকে কিছু জিনিস শিখতে হবে সেটা আগে হোক বা পরে হোক।
,
লেখাটা ভালো লাগলে নিচে শেয়ার বাটনে ক্লিক করে শেয়ার করে দিন।
#Collected

Friday, March 30, 2018

How to protect your file?


যে কোন MS ডকুমেন্টকে Password দেয়ার নিয়মঃ
.
File > info > Protect Document > Encrypt with Password > পাসওয়াড দেয়া > ok > পুনঃ পাসওয়াড দেয়া > ok > save.
.
or
.
F12 > Tools > General options > password > ok > confirm password.

Thursday, March 29, 2018

যে কোন ডকুমেন্টকে Auto save করা নিয়মঃ
.
File > Options > Save > Save Auto Recover Information Every > 1 > Ok.

or

F12 > Tools > save options > save auto recover > ok > save.
.
.
.
.
আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকুন



Wednesday, March 28, 2018

প্রয়োজনীয় কিছু সফটওয়্যার এর ডাউনলোড লিংক


.
1. Camtasia Studio 8.1: https://yadi.sk/d/bwxzB1z9rfbzh
-- Camtasia Studio 8.6: https://yadi.sk/d/gEfQR034vqzd4
(Camtasia Studio Installing Process: https://goo.gl/ApRwLt)... See more
?? needed some software for download link ??
.
1. Camtasia Studio 8.1: https://yadi.sk/d/bwxzB1z9rfbzh
-- Camtasia Studio 8.6: https://yadi.sk/d/gEfQR034vqzd4
(Camtasia Studio Installing Process: https://goo.gl/ApRwLt)
.
2. IDM 6.25 build 14:: https://yadi.sk/d/ugbnEIffrAEdi
.
3. Adobe Photoshop CC 2015: https://yadi.sk/d/0tpVaIB8rArrv
.
4.
.
5. DU Speed Meter:: https://yadi.sk/d/ujAXnGsnrAEFQ
.
6. All Friend Req Accept JavaScript: https://yadi.sk/i/4qUglrr5sRYTE
.
7. Sony Vegaspro-13 (64bit): https://yadi.sk/d/8SbEQlpKuTYgX
.
8. Social Media Marketing Link: https://yadi.sk/i/ddQJOVTnwpudZ
.

The future is more new new software to add a link to download it. Thank you...... (y) :p

Sunday, March 4, 2018

Saturday, March 3, 2018

বাড়িয়ে নিন আপনার Windows এর 100% Net Speed



পদ্ধতি ১ 
Drain out DNS Cache
এ পদ্ধতি টি খুবই সহজ।নিচে তুলে ধরলাম।

প্রথমে আপনি CMD অপেন করুন Run as administrator দিয়ে।(Cmd লিখে windows যে drive এ আছে সেখানে Search দিন।তাহলে cmd পাবেন)
এখন টাইপ করুন IPCONFIG /FLUSHDNS এবং ইন্টার চাপুন।
নিচের ছবির মত হলে Close করে দিন।

পদ্ধতি ২
 Disable Unnecessary Services
এ পদ্ধতি টি একটু ভাল ভাবে বুঝে করবেন।কিছু service আছে যে গুল আপনার নেট Speed কমিয়ে দেয়।

তাই সে গুল কে নিয়ন্তন করার পদ্ধতি নিচে দিয়ে দিলাম।

Run গিয়ে services.msc লিখে Enter চাপুন।
নিচের ছবির মত আসবে
এখন নিচের service গুলতে right click করে properties এ click করুন।
এখন নিচের ছবির মত automatic থেকে Manual করে ok দিয়ে বের হয়ে যান।
service গুলোর নাম।সব গুল service কে উপরের নিয়মে করতে হবে।

Diagnostic Policy Service, Distributed Link Tracking Client, Offline Files, Performance Logs & Alerts, Program Compatibility Assistant Service, Secondary Logon, Windows Error Reporting Service, Windows Image Acquisition (WIA)

পদ্ধতি ৩ Reset WinSock
WinSock  রিসেট দিলে আপনার ইন্টারনেট এর গতি  বেরে যায়। তাই মঝে মাঝে WinSock  রিসেট দিবেন। কি ভাবে WinSock  রিসেট দেবেন নিচে তুলে ধরলাম।

CMD অপেন করুন Run as administrator দিয়ে।
এখন NETSH INT IP RESET C:\RESETLOG.txt লিখে ইন্টার চাপুন
নিচের ছবির মত আসলে Cmd Close করুন।ব্যাস এটুকুই।

পদ্ধতি ৪ Update Network Card Driver
এ পদ্ধতিতে আপনার  Network Card Driver সফট টি Update করে নিতে হবে। আমাদের motherboard সিডি তে নতুন Network Card Driver থাকে না। তাই এটিও নেট speed কম হওয়ার কারন।

কিভাবে নতুন Network Card Driver সফট টি আপডেট করব তা নিচে দিলাম।

device manager ওপেন করুন।
Network adapters এ ভিতরে ঢুকুন।
আপনার Network Card Driver right click করে Update Driver Software click করুন।
নিচের ছবির মত আসলে Search automatically for updated driver software এ click করে
আপনার Network Card Driver সফট টি আপডেট করে নিন।

Monday, February 26, 2018

Show more video
2018 © zahidsir.bcse@gmail.com
Designed By Z@hid | Z@hid